নোয়াখালীতে জমে উঠেছে পশুর হাট
নোয়াখালীর দত্তেরহাট, একলাশপুর বাজার, বাংলাবাজার,রাজঞ্জ বাজার ও করমবকস বাজার ঘুরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
দত্তের হাটের গরু বেপারী ইদ্রিস মিয়া জানান, হাটে তিনি ২৪টি গরু নিয়ে এসেছেন। এখন পর্যন্ত তার ৪টি গরু বিক্রি হয়েছে। তবে দাম কম পাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
করমবকস হাটের গরু বেপারী রাজন সরকার বলেন, হাটে ২০টা গরু আনছি। মাত্র ২টা বেচছি। যে দামে বেচছি তাতে পোসায় না। এখন হাটে ভারতীয় গরু না আসলে বাকিগুলা ভালো দামে বেচতে পারমু।
দত্তের হাটে আসা ক্রেতা রহমত উল্যা রাজন ও মিলন জানান, হাটে আসার আগে শুনছিলাম গরুর দাম কম। কিন্তু এখনতো দেখতেছি দাম অনেক বেশি। বুঝতেছি না কি করবো।
এদিকে হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার নিরাপত্তায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে নোয়াখালী জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার একে এম জহিরুল ইসলাম জানান, ঈদ উল আযহা উপলক্ষে নোয়াখালীর ১৮২টি হাট বসানো হয়েছে। এসব হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার নিরাপত্তায় পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া হাটে জালটাকার লেনদেন বন্ধে জালটাকা শনাক্তকরণ মেশিন বসানো হয়েছে। এখণ পর্যন্ত জেলার কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।